
ককসবাজারে বিএনপি জামায়াতের ২০০ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা
মোহাম্মদ আমিন উল্লাহ আমিন ককসবাজার প্রতিনিধি : ককসবাজার জেলার জামায়াতের আমীর ও সেক্রেটারি সহ ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে ককসবাজার জেলার পুলিশ। ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে মামলাটি করা হয়েছে ।
সরকার ও রাষ্ট্র বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে অন্তর্ঘাতমুলক কর্মকান্ড সৃষ্টির লক্ষ্যে যানবাহন ভাংচুর ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ত্রাস সৃষ্টির অভিযোগে মামলাটি করা হয়েছে। মামলাটি করেন উপপরিদর্শক ( এসআই) মোহাম্মদ সাঈদ নুর ডিসেম্বর ২৫/১২/২০২২ ইং রবিবার মামলাটি রাতে ককসবাজার সদর মডেল থানায় দায়ের করেন।মামলার আসামিরা হলেন, জেলা জামায়াতের আমীর ও হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর আহাম্মদ আনোয়ারাী, সেক্রেটারি এ্যাডভোকেট ফরিদ উদ্দিন ফারুকী, সহ সেক্রেটারি জাহেদুল ইসলাম নোমান, সাংগঠনিক সেক্রেটারি শামশুল আলম বাহাদুর, সেক্রেটারি রিয়াজ, মোহাম্মদ শাকিল, শহর শাখার আমীর আব্দুল্লাহ আল ফারুক, মৌলনা মোস্তাক আহাম্মদ সেক্রেটারি সদর উপজেলা, আমীর ফজলুল্লাহ মোহাম্মদ হাসান রামু উপজেলা, সেক্রেটারি আ,ন,ম হারুন,ঈদগাঁ উপজেলা, আমির মৌলানা সলিমুল্লাহ জিহাদী, জেলা শ্রমিক কল্যান ফেডারেশনের সেক্রেটারি মোহাম্মদ মহসিন।
ককসবাজার জেলা ঝিলংজা ইউনিয়নের চান্দের পাড়ার আবুল কাসেম, মুহুরী পাড়া এলাকার তাহের সিকদার, কলেজ গেইট এলাকার আল আমিন, খুরুশকুল ফকিরপাড়ার সেলিম উদ্দিন, নুর মোহম্মদ, সদস্য জাকির হোছাইন জেলা জামায়াতের কর্মপরিষদের সদস্য।
মামামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গত ২৪ ডিসেম্বর সকালে জামায়াত শিবিরের ২০০ জন নেতাকর্মী ককসবাজার শহরের কালুর দোকান গ্যাস পাম্পের সামনে যানবাহন ভাংচুর ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ত্রাস সৃষ্টি করেছে। পুলিশ ও সাধারণ লোকজন এগিয়ে এলে তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। পরে ঘটনাস্থল থেকে পাঁচটি লোহার রড, ১৫ টি কাঠের লাঠি, ১০ টুকরো কাঁচ ও বিস্ফোরিত ককটেলের অংশ জব্দ করা হয়। মামলার তথ্য নিশ্চিত করে বাদী এস আই সাঈদনুর বলেন, গত শনিবার ২৪ ডিসেম্বর ঘঠনাটি ঘটেছে ।
মামলা হয়েছে পরের দিন,তবে কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি ।
comment / reply_from
related_post
Popular Posts
newsletter
newsletter_description